রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কেন ছাগলের দুধ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করতেন। এবং উম্মতদেরকে ছাগলের দুধ পান করার নির্দেশ দিয়েছেন। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানবো বিস্তারিত।
প্রিয় দরিদ্র আইটি পাঠক, বর্তমান বিজ্ঞান গবেষণা করে দেখেছে পৃথিবীতে একমাত্র ছাগলের দুধ পান করলে এমন কিছু রোগের হাত থেকে আপনি বেঁচে যাবেন যে রোগগুলোর হাত থেকে কোন ঔষধ আপনাকে বাঁচাতে পারবে না। আপনি জেনে অবাক হবেন বিশ্বের প্রায় শতকরা পঁয়ষট্টি ভাগ এলাকায় ছাগলের দুধ ব্যবহৃত হয়।
উন্নত বিশ্বে গরুর দুধ থেকেও কয়েকগুন বেশি দামে বিক্রি হয় ছাগলের দুধ। এবং বেশি জনপ্রিয় ছাগলের দুধ, এর সর্ব প্রথম যে কারণ সেটা হচ্ছে গরুর দুধ খুব সহজে হজম না হলেও ছাগলের দুধ ছোট বয়সের শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সের যেকোনো ব্যক্তি পান করার পরপরই সেটা পেটে হজম হয়ে যায়। গরুর দুধ যেখানে মাঝে মাঝে গ্যাস অ্যাসিডিটির তৈরি করে, সেখানে এক গ্লাস ছাগলের দুধ খাওয়া মাত্র আপনার পেটের গ্যাস দূর হয়ে যাবে।
এক গ্লাস ছাগলের দুধে রয়েছে একশত সত্তর ক্যালোরি, দশ গ্রাম প্রোটিন, সাতাশ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল, এগারো গ্রাম কার্বন।
গবেষণায় জানা যায় ছাগলের দুধের পুষ্টিগুণ মায়ের দুধের কাছাকাছি। কারণ শিশুখাদ্য হিসেবে ছাগলের দুধের formula গরুর দুধের পরিপূর্ণ বিকল্প হলেও একজন শিশুর চাহিদা বা প্রয়োজন একজন বয়স্ক লোক একজন বালকের তুলনায় ভিন্ন।
একটি শিশুকে যদি একমাত্র খাবার হিসাবে কেবল ছাগলের দুধ দেওয়া হয়, তাহলে গবেষণা বলছে শুধুমাত্র এই খাবারটি তার জন্য যথেষ্ট হবে।
ছাগলের দুধে এলার্জির প্রবণতা কম গবেষণা বলছে গরুর দুধ যে বাচ্চাকে খাওয়ালে তার এলার্জির উদ্রেক হয় ওই একই বাচ্চাকে ছাগলের দুধ খাওয়ালে তিরানব্বই ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে শিশুদের কোনো রকম এলার্জি প্রতিক্রিয়া নেই।
গরুর দুধের তুলনায় ছাগলের দুধে কয়েক গুণ বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ার পরেও ছাগলের দুধ খুব সহজে পেটে হজম হয়ে যায়. এটাই হচ্ছে ছাগলের দুধের সবচেই বড় অ্যাডভান্টেজ।
ছাগলের দুধে অধিক হজমশীলতার জন্যই এমনটা হয়ে থাকে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। ছাগলের দুধ সহজে হজম হওয়ায় সহজে বিপাক ঘটে এবং তা অনেকক্ষণ অন্ত্রে অবস্থান করে. আর ছাগলের দুধে পর্যাপ্ত পরিমান সেলিমিয়াম থাকায় এটা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। এছাড়াও মস্তিষ্কের জন্য ছাগলের দুধ সবচেয়ে উপকারী। ছাগলের দুধ পরিশ্রান্ত বা শ্রান্ত ক্লান্ত শ্রমিককে খাওয়ালে মুহূর্তের মধ্যে তার শরীর এবং মস্তিষ্ক সতেজ হয়ে ওঠে। অথবা সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এক গ্লাস ছাগলের দুধ অনেক উপকারে আসে। হৃদপিণ্ডের ধমনের ব্লক প্রতিরোধ করে ছাগলের দুধ. এছাড়াও যাদের অস্ট্রিয় প্যারাসিস বা হার ক্ষয় রোগ আছে, গবেষণা বলছে টানা তিন মাস প্রতিদিন এক গ্লাস করে ছাগলের দুধ পান করলে অষ্টি অপারেরাসিস বা হার্ ক্ষয় রোগ থেকে যেকোনো বয়সের মানুষ মুক্তি পেতে পারে।
ছাগলের দুধের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং পেটে থাকা গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডিটি বা বদহজমের সমস্যা দূর করে পলে বাড়ন্তি শিশুদের জন্য পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ খাবার বলা হয়েছে ছাগলের দুধকে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড নিউট্রিশনিস্ট বিভাগ সর্ব প্রথমে ছাগলের দুধকেই রেখেছে শিশু খাদ্য হিসাবে। ছাগলের দুধে কোলেস্টরল কম থাকায় এটা নিরাপদ।
প্রিয় পাঠক যুগ যুগ থেকে আয়ুর্বেদ এবং ইউনান চিকিৎসা পদ্ধতিতে ছাগলের দুধকে ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এই শাস্ত্রের অনেক চিকিৎসকের মতে ছাগলের দুধ সহজে হজম ক্ষমতা থাকায়, জ্বর আক্রান্ত রুগীরা সহজেই এটি হজম করতে পারে. কারো জ্বর হলে গরুর দুধ না খেয়ে এক গ্লাস ছাগলের দুধ খাওয়ান কারণ গরুর দুধের ছেয়ে ছাগলের দুধ দশ গু বেশি উপকারি শরীরের জন্য। এমনকি বর্তমানে যে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে এই ডেঙ্গু প্রতিরোধেও ছাগলের দুধ দারুন ভাবে কাজ করে। ছাগলের দুধের সবচেয়ে বড় ম্যাজিক হচ্ছে এটাই যে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার সাধারণত প্যাটে গ্যাস অ্যাসিডিটি তৈরি করলেও ছাগলের দুধ এর ব্যতিক্রম।
প্রিয় দরিদ্র আইটি পাঠক, বর্তমান বিজ্ঞান গবেষণা করে দেখেছে পৃথিবীতে একমাত্র ছাগলের দুধ পান করলে এমন কিছু রোগের হাত থেকে আপনি বেঁচে যাবেন যে রোগগুলোর হাত থেকে কোন ঔষধ আপনাকে বাঁচাতে পারবে না। আপনি জেনে অবাক হবেন বিশ্বের প্রায় শতকরা পঁয়ষট্টি ভাগ এলাকায় ছাগলের দুধ ব্যবহৃত হয়।
উন্নত বিশ্বে গরুর দুধ থেকেও কয়েকগুন বেশি দামে বিক্রি হয় ছাগলের দুধ। এবং বেশি জনপ্রিয় ছাগলের দুধ, এর সর্ব প্রথম যে কারণ সেটা হচ্ছে গরুর দুধ খুব সহজে হজম না হলেও ছাগলের দুধ ছোট বয়সের শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সের যেকোনো ব্যক্তি পান করার পরপরই সেটা পেটে হজম হয়ে যায়। গরুর দুধ যেখানে মাঝে মাঝে গ্যাস অ্যাসিডিটির তৈরি করে, সেখানে এক গ্লাস ছাগলের দুধ খাওয়া মাত্র আপনার পেটের গ্যাস দূর হয়ে যাবে।
এক গ্লাস ছাগলের দুধে রয়েছে একশত সত্তর ক্যালোরি, দশ গ্রাম প্রোটিন, সাতাশ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল, এগারো গ্রাম কার্বন।
ছাগলের দুধের উপকারিতা
সর্বপ্রথম যে উপকারটি পাবেন সেটা হচ্ছে ছাগলের দুধ আপনার হার্ট ভালো রাখবে, আপনার ব্লাডে খারাপ কোলেস্টেরল, অর্থাৎ এলডিএল জমতে দেবে না। এটি রক্তের কোষকে শক্তিশালী করবে। পাশাপাশি লিভার এবং স্নায়ু কোষের উপকার করে।গবেষণায় জানা যায় ছাগলের দুধের পুষ্টিগুণ মায়ের দুধের কাছাকাছি। কারণ শিশুখাদ্য হিসেবে ছাগলের দুধের formula গরুর দুধের পরিপূর্ণ বিকল্প হলেও একজন শিশুর চাহিদা বা প্রয়োজন একজন বয়স্ক লোক একজন বালকের তুলনায় ভিন্ন।
একটি শিশুকে যদি একমাত্র খাবার হিসাবে কেবল ছাগলের দুধ দেওয়া হয়, তাহলে গবেষণা বলছে শুধুমাত্র এই খাবারটি তার জন্য যথেষ্ট হবে।
ছাগলের দুধে এলার্জির প্রবণতা কম গবেষণা বলছে গরুর দুধ যে বাচ্চাকে খাওয়ালে তার এলার্জির উদ্রেক হয় ওই একই বাচ্চাকে ছাগলের দুধ খাওয়ালে তিরানব্বই ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে শিশুদের কোনো রকম এলার্জি প্রতিক্রিয়া নেই।
গরুর দুধের তুলনায় ছাগলের দুধে কয়েক গুণ বেশি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ার পরেও ছাগলের দুধ খুব সহজে পেটে হজম হয়ে যায়. এটাই হচ্ছে ছাগলের দুধের সবচেই বড় অ্যাডভান্টেজ।
ত্বকের যত্নে ছাগলের দুধ
এবার আসুন ত্বকের যত্নে এই দুধ অনেক বেশি উপকারী। ছাগলের দুধে ভিটামিন A রয়েছে যার ফলে আপনার ত্বক মসৃণ এবং সুস্থ করে তোলে। সব ত্বকের যত্নে ছাগলের দুধ খুব বেশি উপকারী, এটি ত্বকের লাবণ্যতা ধরে রাখে ত্বককে মচরিন করে তোলে। এবং ত্বকে কোনো প্রকার ফাংগাল বা এলার্জিন ইনফেকশন হতে দেয় না। ছাগলের দুধে ল্যাক্টোজ থাকলেও গরুর দুধের তুলনায় কম. এবং এর ল্যাকটোস অসহিনসুতাও অনেক কম।ছাগলের দুধে অধিক হজমশীলতার জন্যই এমনটা হয়ে থাকে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করেন। ছাগলের দুধ সহজে হজম হওয়ায় সহজে বিপাক ঘটে এবং তা অনেকক্ষণ অন্ত্রে অবস্থান করে. আর ছাগলের দুধে পর্যাপ্ত পরিমান সেলিমিয়াম থাকায় এটা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। এছাড়াও মস্তিষ্কের জন্য ছাগলের দুধ সবচেয়ে উপকারী। ছাগলের দুধ পরিশ্রান্ত বা শ্রান্ত ক্লান্ত শ্রমিককে খাওয়ালে মুহূর্তের মধ্যে তার শরীর এবং মস্তিষ্ক সতেজ হয়ে ওঠে। অথবা সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে এক গ্লাস ছাগলের দুধ অনেক উপকারে আসে। হৃদপিণ্ডের ধমনের ব্লক প্রতিরোধ করে ছাগলের দুধ. এছাড়াও যাদের অস্ট্রিয় প্যারাসিস বা হার ক্ষয় রোগ আছে, গবেষণা বলছে টানা তিন মাস প্রতিদিন এক গ্লাস করে ছাগলের দুধ পান করলে অষ্টি অপারেরাসিস বা হার্ ক্ষয় রোগ থেকে যেকোনো বয়সের মানুষ মুক্তি পেতে পারে।
ছাগলের দুধে এন্টি ইনফ্লামেটরি গুনও রয়ছে
ছাগলের দুধের অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে এবং পেটে থাকা গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডিটি বা বদহজমের সমস্যা দূর করে পলে বাড়ন্তি শিশুদের জন্য পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ খাবার বলা হয়েছে ছাগলের দুধকে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফুড নিউট্রিশনিস্ট বিভাগ সর্ব প্রথমে ছাগলের দুধকেই রেখেছে শিশু খাদ্য হিসাবে। ছাগলের দুধে কোলেস্টরল কম থাকায় এটা নিরাপদ।
প্রিয় পাঠক যুগ যুগ থেকে আয়ুর্বেদ এবং ইউনান চিকিৎসা পদ্ধতিতে ছাগলের দুধকে ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এই শাস্ত্রের অনেক চিকিৎসকের মতে ছাগলের দুধ সহজে হজম ক্ষমতা থাকায়, জ্বর আক্রান্ত রুগীরা সহজেই এটি হজম করতে পারে. কারো জ্বর হলে গরুর দুধ না খেয়ে এক গ্লাস ছাগলের দুধ খাওয়ান কারণ গরুর দুধের ছেয়ে ছাগলের দুধ দশ গু বেশি উপকারি শরীরের জন্য। এমনকি বর্তমানে যে ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়েছে এই ডেঙ্গু প্রতিরোধেও ছাগলের দুধ দারুন ভাবে কাজ করে। ছাগলের দুধের সবচেয়ে বড় ম্যাজিক হচ্ছে এটাই যে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার সাধারণত প্যাটে গ্যাস অ্যাসিডিটি তৈরি করলেও ছাগলের দুধ এর ব্যতিক্রম।